পিপড়া ও ঘুঘু
কাহিনী সংক্ষেপঃ-
এক পিপড়ের খুব পানি পিপাসা পেল। সে এলো নদীর পাড়ে। নদীতে ঢেউ ছিল। পিপড়ে পানিতে ভেসে গেল। গাছের ডালে ছিল একটি ঘুঘু। সে ভাবল। পিপড়েটাকে বাচাতে হবে। সে একটি পাতা ফেলে দিল পিপড়েটার সামনে। পিপড়ে সাতরে উঠল পাতার উপর। ঘুঘু পাতাটা ঠোটে তুলে ডাঙ্গায় এনে রাখল। পিপড়ে প্রাণে বেচে গেল। ঘুঘু হল তার বন্ধু।
অনেকদিন পর। এক শিকারি এল নদীর পাড়ে। তার হাতে ছিল তীর ধনুক। সে গাছের উপর ঘুঘুটাকে দেখল। শিকারি ঘুঘুর দিকে তীর তাক করল। পিপড়েটা সব দেখছিল। অমনি সে শিকারির পায়ে কামড় দিল। শিকারির হাতের তীর নড়ে গেল। ঘুঘুটি ফুডুৎ করে উড়ে গেল। বেচে গেল প্রান।
চরিত্রলিপি:-
১। ঘুঘু
২। পিপড়ে
৩। ৩০ বছর বয়সের ছেলে শিকারি
বিঃ দ্রঃ- এই গল্পটি প্রাথমিক শিক্ষা প্রথম শ্রেনীর বাংলা বই থেকে নেয়া হয়েছে।
জীবে দয়া করে যেইজন সেইজন সেবিছে ইশ্বর, অর্থাৎ- বিপদে কাউকে সাহায্য করলে নিজের বিপদেও সাহায্য পাওয়া যায়। এই শিক্ষণীয় প্রবাদের প্রতিফলন ঘটেছে এই গল্পে।
পরিচালনা:
জান্নাতী শহীদ আশা
সহযোগী আর্টিস্ট:
গাজী আল-আমিন